(অবশেষে) ফিরিশতাগণ (লুতকে) বলল, আমরা আপনার প্রতিপালকের প্রেরিত ফিরিশতা। তারা কিছুতেই আপনার পর্যন্ত পৌঁছুতে পারবে না। আপনি রাতের কোন অংশে আপনার পরিবারবর্গ নিয়ে জনপদ থেকে বের হয়ে পড়ুন। আপনাদের মধ্য হতে কেউ যেন পেছনে ফিরেও না তাকায়, তবে আপনার স্ত্রী ছাড়া (সে আপনাদের সাথে যাবে না)। তার উপরও সেই বিপদ আসবে, যা অন্যদের উপর আসছে। নিশ্চয়ই, তাদের (উপর শাস্তি নাযিলের) জন্য প্রভাতকাল স্থিরীকৃত। প্রভাতকাল কি খুব কাছে নয়?
سوال ایک شخص مغرب کی نماز اداکرکے ہوائی جہاز میں سوار ہوا، جہاز مغرب کی طرف اتنا تیز چلا کہ آفتاب دوبارہ نظرآنے لگا تو کیااس پرمغرب کی نماز دوبارہ واجب ہوگی؟ جواب ایک دن میں مغرب کی نماز ایک مرتبہ ہی ادا ک...
সম্মানিত প্রশ্নকারী! আপনাকে পুনরায় মাগরিবের নামাজ আদায় করতে হবে না। কেননা এই জাতীয় ক্ষেত্রে শরীয়তের বিধান হচ্ছে, মানুষের উপর এক ওয়াক্ত নামাজ একবারই ফরজ হয়। প্রতিদিন যখন তিনি সেই নামাজ আদায় করে ফেলেন তারপরে আরশে নামাজ আদায় করতে হয় না। কাজেই যখন কোন ব্যক্তি মাগরিবের নামাজ আদায় করে বিমানে পশ্চিম দিকে গমন করে আকাশে সূর্য দেখেন তখন তার জন্য নতুন করে মাগরিবের নামাজ পড়ার প্রয়োজন নেই। পুনরায় তিনি যদি মাগরিব পড়েন তাহলে তার প্রথমবারের মাগরিবের নামাজ বাতিল হিসেবে গণ্য হয়ে যাবে। অথচ তিনি যখন মাগরিব পড়েছেন তখন ওয়াক্তবহাল ছিল!!
৫২৯। ইসহাক ইব্ন সাঈদ তদীয় পিতার সূত্রে বর্ণনা করেন যে, হাজ্জাজ হযরত ইব্ন উমরের খিদমতে উপস্থিত হইয়া তাঁহার কুশল জিজ্ঞাসা করিল। আমি তখন তাঁহার পাশেই ছিলাম। তিনি বলিলেনঃ ভাল! হাজ্জাজ পুনরায় জিজ্ঞাসা করিল, কে আপনাকে কষ্ট দিল ? জবাবে তিনি বলিলেনঃ যে আমাকে এমন দিনে অস্ত্রধারণ করিতে আদেশ করিয়াছিল, যেদিন অস্ত্রধারণ করা বৈধ নহে সেই, অর্থাৎ স্বয়ং হাজ্জাজ। - - (আল আদাবুল মুফরাদ - হাদীস নং: ৫২৯)
(১১৫) তোমরা কি ধারণা কর যে, আমি তোমাদেরকে অনর্থক সৃষ্টি করেছি এবং তোমরা আমার কাছে ফিরে আসবে না? (১১৬) অতএব শীর্ষ মহিমায় আল্লাহ, তিনি সত্যিকার মালিক, তিনি ব্যতীত কোন মাবুদ নেই। তিনি সম্মানিত আরশের মালিক। (১১৭) যে কেউ আল্লাহর সাথে অন্য উপাস্যকে ডাকে, তার কাছে যার সনদ নেই, তার হিসাব তার পালণকর্তার কাছে আছে। নিশ্চয় কাফেররা সফলকাম হবে না। (১১৮) বলূনঃ হে আমার পালনকর্তা, ক্ষমা করুন ও রহম করুন। রহমকারীদের মধ্যে আপনি শ্রেষ্ট রহমকারী।