ঢাকা, বাংলাদেশ
৯ অজানা মাস, ১৪৪৬ হিজরি
মঙ্গলবার ,২৫শে চৈত্র ,১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৮ এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
মাগরিব নামাজের সময় ৬:১৭ | পরবর্তী এশা নামাজ ৭:৩৪
events-img

আজকের আয়াত

সূরা হুদ - আয়াত নং: ৮১

قَالُوۡا یٰلُوۡطُ اِنَّا رُسُلُ رَبِّکَ لَنۡ یَّصِلُوۡۤا اِلَیۡکَ فَاَسۡرِ بِاَہۡلِکَ بِقِطۡعٍ مِّنَ الَّیۡلِ وَلَا یَلۡتَفِتۡ مِنۡکُمۡ اَحَدٌ اِلَّا امۡرَاَتَکَ ؕ اِنَّہٗ مُصِیۡبُہَا مَاۤ اَصَابَہُمۡ ؕ اِنَّ مَوۡعِدَہُمُ الصُّبۡحُ ؕ اَلَـیۡسَ الصُّبۡحُ بِقَرِیۡبٍ

অর্থঃ

(অবশেষে) ফিরিশতাগণ (লুতকে) বলল, আমরা আপনার প্রতিপালকের প্রেরিত ফিরিশতা। তারা কিছুতেই আপনার পর্যন্ত পৌঁছুতে পারবে না। আপনি রাতের কোন অংশে আপনার পরিবারবর্গ নিয়ে জনপদ থেকে বের হয়ে পড়ুন। আপনাদের মধ্য হতে কেউ যেন পেছনে ফিরেও না তাকায়, তবে আপনার স্ত্রী ছাড়া (সে আপনাদের সাথে যাবে না)। তার উপরও সেই বিপদ আসবে, যা অন্যদের উপর আসছে। নিশ্চয়ই, তাদের (উপর শাস্তি নাযিলের) জন্য প্রভাতকাল স্থিরীকৃত। প্রভাতকাল কি খুব কাছে নয়?

আজকের মাসআলা

আপনার প্রশ্ন (৭১৭০৩) মাগরিব পড়ে সৌদীগামী বিমানে আরোহণ

উত্তরঃ

سوال ایک شخص مغرب کی نماز اداکرکے ہوائی جہاز میں سوار ہوا، جہاز مغرب کی طرف اتنا تیز چلا کہ آفتاب دوبارہ نظرآنے لگا تو کیااس پرمغرب کی نماز دوبارہ واجب ہوگی؟ جواب ایک دن میں مغرب کی نماز ایک مرتبہ ہی ادا ک...

সম্মানিত প্রশ্নকারী! আপনাকে পুনরায় মাগরিবের নামাজ আদায় করতে হবে না। কেননা এই জাতীয় ক্ষেত্রে শরীয়তের বিধান হচ্ছে, মানুষের উপর এক ওয়াক্ত নামাজ একবারই ফরজ হয়। প্রতিদিন যখন তিনি সেই নামাজ আদায় করে ফেলেন তারপরে আরশে নামাজ আদায় করতে হয় না। কাজেই যখন কোন ব্যক্তি মাগরিবের নামাজ আদায় করে বিমানে পশ্চিম দিকে গমন করে আকাশে সূর্য দেখেন তখন তার জন্য নতুন করে মাগরিবের নামাজ পড়ার প্রয়োজন নেই। পুনরায় তিনি যদি মাগরিব পড়েন তাহলে তার প্রথমবারের মাগরিবের নামাজ বাতিল হিসেবে গণ্য হয়ে যাবে। অথচ তিনি যখন মাগরিব পড়েছেন তখন ওয়াক্তবহাল ছিল!!

আজকের হাদীস

২৪১.রুগ্ন ব্যক্তি কি জবাব দিবে?

حَدَّثَنَا حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ يَعْقُوبَ ، قَالَ : حَدَّثَنَا إِسْحَاقُ بْنُ سَعِيدِ بْنِ عَمْرِو بْنِ سَعِيدٍ ، عَنْ أَبِيهِ ، قَالَ : " دَخَلَ الْحَجَّاجُ عَلَى ابْنِ عُمَرَ ، وَأَنَا عِنْدَهُ ، فَقَالَ : كَيْفَ هُوَ ؟ قَالَ : صَالِحٌ ، قَالَ : مَنْ أَصَابَكَ ؟ قَالَ : أَصَابَنِي مَنْ أَمَرَ بِحَمْلِ السِّلاحِ فِي يَوْمٍ لا يَحِلُّ فِيهِ حَمْلُهُ ، يَعْنِي : الْحَجَّاجَ

৫২৯। ইসহাক ইব্‌ন সাঈদ তদীয় পিতার সূত্রে বর্ণনা করেন যে, হাজ্জাজ হযরত ইব্‌ন উমরের খিদমতে উপস্থিত হইয়া তাঁহার কুশল জিজ্ঞাসা করিল। আমি তখন তাঁহার পাশেই ছিলাম। তিনি বলিলেনঃ ভাল! হাজ্জাজ পুনরায় জিজ্ঞাসা করিল, কে আপনাকে কষ্ট দিল ? জবাবে তিনি বলিলেনঃ যে আমাকে এমন দিনে অস্ত্রধারণ করিতে আদেশ করিয়াছিল, যেদিন অস্ত্রধারণ করা বৈধ নহে সেই, অর্থাৎ স্বয়ং হাজ্জাজ। - - (আল আদাবুল মুফরাদ - হাদীস নং: ৫২৯)

আজকের দু'আ

মনযিলঃ১০ সূরা মুমিনুনের শেষ ৪ আয়াত

اَفَحَسِبۡتُمۡ اَنَّمَا خَلَقۡنٰكُمۡ عَبَثًا وَّاَنَّكُمۡ اِلَيۡنَا لَا تُرۡجَعُوۡنَ‏ ﴿۱۱۵﴾ فَتَعٰلَى اللّٰهُ الۡمَلِكُ الۡحَـقُّ‌ ۚ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ‌ۚ رَبُّ الۡعَرۡشِ الۡـكَرِيۡمِ‏ ﴿۱۱۶﴾ وَمَنۡ يَّدۡعُ مَعَ اللّٰهِ اِلٰهًا اٰخَرَۙ لَا بُرۡهَانَ لَهٗ بِهٖۙ فَاِنَّمَا حِسَابُهٗ عِنۡدَ رَبِّهٖؕ اِنَّهٗ لَا يُفۡلِحُ الۡـكٰفِرُوۡنَ‏ ﴿۱۱۷﴾ وَقُلْ رَّبِّ اغۡفِرۡ وَارۡحَمۡ وَاَنۡتَ خَيۡرُ الرّٰحِمِيۡنَ‏ ﴿۱۱۸﴾

উচ্চারণঃ

(১১৫) আফাহাছিবতুম আন্নামা-খালাকনা-কুম আবাছাওঁ ওয়া আন্নাকুম ইলাইনা-লা-তুরজা‘ঊন। (১১৬) ফাতাআ-লাল্লা-হুল মালিকুল হাক্কু লাইলা-হা ইল্লা-হুওয়া, রাব্বুল ‘আরশিল কারীম। (১১৭) ওয়া মাইঁ ইয়াদ‘উ মা‘আল্লা-হি ইলা-হান আ-খারা লা-বুরহা-না লাহূবিহী ফাইন্নামাহিছা-বুহূ‘ইনদা রাব্বিহী ইন্নাহূলা-ইউফলিহুল কা-ফিরূন। (১১৮) ওয়া কুর রাব্বিগফির ওয়ারহাম ওয়া আনতা খাইরুররা-হিমীন।

অর্থঃ

(১১৫) তোমরা কি ধারণা কর যে, আমি তোমাদেরকে অনর্থক সৃষ্টি করেছি এবং তোমরা আমার কাছে ফিরে আসবে না? (১১৬) অতএব শীর্ষ মহিমায় আল্লাহ, তিনি সত্যিকার মালিক, তিনি ব্যতীত কোন মাবুদ নেই। তিনি সম্মানিত আরশের মালিক। (১১৭) যে কেউ আল্লাহর সাথে অন্য উপাস্যকে ডাকে, তার কাছে যার সনদ নেই, তার হিসাব তার পালণকর্তার কাছে আছে। নিশ্চয় কাফেররা সফলকাম হবে না। (১১৮) বলূনঃ হে আমার পালনকর্তা, ক্ষমা করুন ও রহম করুন। রহমকারীদের মধ্যে আপনি শ্রেষ্ট রহমকারী।