আমার মাহারাম(ভাই) উমরাহ করতে চাইছে না এখন। আর মাহারামের মধ্যে আমার এখন অন্য কেউ নেই। আমার চাচাতো বোন আর ওর ভাই উমরাহ করতে যাবে। আমি কি ওদের সাথে যেতে পারবো? আমার চাচাতো ভাই তো আমার মাহারাম না। আর আমাকে একা শুধুমাত্র কাফেলার সাথে যেতে দিবে না। বিস্তারিত জানতে চাই।
আসসালামু আলাইকুম, বড় ভাই এর উপার্যন এর উপর ছোট ভাইয়ের বউয়ের হক কেমন? ছোট ভাই উপার্জনে উপযুক্ত, কিন্তু কোনে কাজ ই করতে চায় না+ তার পরিবার তাকে কোনোরকম জোড় ও করে না। বড় ভাই তার নিজের বউকে যেভাবে রাখবে, ছোট ভাইয়ের বউ কেও সেই ভাবে রাখা লাগবে? এই ব্যাপারে দলিল সহ জানতে চায় ধন্যবাদ
পালিয়ে বিয়ে করার পর পরিবার থেকে বিয়ে মেনে নেওয়া হয়নি, ছেলেকে তার পরিবার থেকে জোরপূর্বক কোর্ট থেকে মেয়ের বাড়িতে ডিভোর্স লেটার পাঠানো হয়,ডিভোর্স লেটারে ছেলের স্বাক্ষর ছিল জোর পূর্বক, ছেলের ডিভোর্স দেওয়ার কোন ইচ্ছা ছিল না। ★এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে এই ডিভোর্স লেটারের মাধ্যমে কি মেয়ের জন্য তালাক পতিত হবে?
ফজরের আযানের পর সুন্নত পড়ার আগ মুহূর্তে তাহিয়াতুল অজু নামাজ পড়া যাবে কিনা ?
কোরআন মাজিদ হাত থেকে পড়ে গেলে, কাফফারা দিতে হয়। এটা কতটুকু শরিয়ত সম্মত।আর যদি কাফফারা দিতে হয় তাহলে কি জিনিস দিয়ে কাফফারা আদায় করবে? এ বিষয়ে বিস্তারিত জানালে উপকৃত হব।
আমি সারাদিন ইসতেগফার দুরূদ বিভিন্ন যিকির করে থাকি, মাঝে মাঝে দেখা যায় অজু থাকে না। তখন কি পরা যাবে নাকি অজু করে পরতে হবে
কাপড় নাপাক কিন্তু শরীর পাক থাকলে কি কুরআন পড়া যাবে???
আমি একজন মেয়েকে ভালোবেসেছিলাম এবং একসময় নিজের ভালোবাসার কথা তাকে জানাই। আল্লাহর কৃপায় সেও আমাকে গ্রহণ করে। তবে আমি জানতাম, যদি সম্পর্কটি শুধু গতানুগতিক প্রেমে পরিণত হয়, তাহলে সেটা গোনাহের পথ হতে পারে। তাই আমরা আল্লাহর ভয় নিয়ে, পাপ থেকে বাঁচার চিন্তায়, আমার পরিবারকে বিষয়টি জানাই। তারাও সম্মত হন। তবে কিছু পারিবারিক সমস্যা থাকায় উভয় পরিবার চায়, বিয়ের বিষয়টা অন্তত এক-দুই বছর পরে হোক। অন্যদিকে, আমাদের মধ্যে কথা বলা ও যোগাযোগ শুরু হয় — যা আমাদের পাপমুক্ত রাখছিল না। এ অবস্থায় বন্ধুদের পরামর্শে মেয়েটিকে অনুরোধ করি, যেন সে আমাকে মোবাইলের মাধ্যমে ওকিল নিযুক্ত করে (যেমন: “আমি আপনাকে আমার পক্ষ থেকে বিয়ের জন্য ওকিল নিযুক্ত করলাম”)। সে রাজি হয় এবং আমাকে ওকিল নিযুক্ত করে। আমি, আমার দুই বন্ধু— আমাদের মধ্যে একজন খুতবা পাঠ করে, আর আমি নিজেই মেয়ের পক্ষ ও নিজের পক্ষ থেকে ইজাব (প্রস্তাব) ও কবুল (গ্রহণ) করি। এভাবেই নিকাহ্ সম্পন্ন হয়। এরপর প্রায় এক বছর আমরা কথাবার্তা চালিয়ে যাই। কিন্তু সময়ের সাথে কিছু সমস্যা ও ঝগড়া শুরু হয়। একসময় মেয়েটি তালাক চায়। আমি তাকে এক তালাকে রজয়ি দিই। কিছুদিন পর সে অনুতপ্ত হয়ে মাফ চায় এবং আমি তাকে ফিরিয়ে নিই। কিছুদিন আগে আবারও ঝগড়ার এক পর্যায়ে সে উত্তেজনায় তিন তালাক চায়। তখন পরিস্থিতি এতটাই খারাপ হয় যে, আমি তাকে তিন তালাক দিয়ে দেই। এই পুরো বিষয়টি দুই পরিবারের কেউ জানে না। বর্তমানে সে আবার অনুতপ্ত হয়ে ফিরে আসতে চায়, ক্ষমা চাচ্ছে। কিন্তু আমি তাকে বলেছি, তিন তালাকের পর আর ফেরার কোনো সুযোগ নেই। এখন মেয়েটি তার পরিবারকে বিয়ের জন্য বুঝিয়েছে, এবং তার পরিবার এখন আমার পরিবারকে চাপ দিচ্ছে বিয়ের জন্য। আমি খুবই দুশ্চিন্তায় আছি, কারণ আমি ঘটনাগুলো কারো সামনে খোলাসা করতে পারছি না। --- এখন আমার প্রশ্ন: 1. শরিয়তের দৃষ্টিতে আমি কি তাকে আবার বিয়ে করতে পারবো? 2. যদি না পারি, তাহলে আমার পরিবারকে এই সত্য ঘটনাগুলো কীভাবে বোঝাবো? 3. আমি কোন ভুল করেছি? ভবিষ্যতে আল্লাহর গজব থেকে বাঁচার জন্য কী করণীয়? --- আল্লাহ যেন আপনাদের ইলমে, হিকমাতে, হায়াতে বরকত দান করেন। আমি আপনাদের দিকনির্দেশনা ও পরামর্শ চাই।
আসসালামু আলাইকুম আমার আমার সামীর কাছ থেকে আমি তালাক চেয়েছি কিন্তু ওনী কোনো ভাবেই তালাক দিবে না খোলা তালাকও দিবে না ওনী এখন বিদেশে থাকে এখন আমি কি কাজীর মাধ্যমে তালাক দিলে শরীয়া মোতাবেক তালাক হবে কাজী বলছে শরীয়া মোতাবেক তালাক হবে আমাকে একটু জানাবেন প্লিজ?
Assalamu alaikum. Ruqia r jonno tabij use karate kino bada ase ki? Masjid er ekjon valo imam er theke neya tabij.