১. ওয়াফরা তথা কানের লতি পর্যন্ত চুল।
২. লিম্মা তথা গর্দান ও কানের লতির মাঝামাঝি বরাবর বড় রাখা।
৩. জুম্মা তথা ঘাড় পর্যন্ত পলম্বিত চুল।
বাকি অন্যান্য পদ্ধতিতে চুল কাটার সুযোগ রয়েছে।
তবে এক্ষেত্রে অন্য সকল বিষয়ের মত চুল রাখার ক্ষেত্রে যে বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে, তা হল, চুলের কাটিং যেন কোন ফাসিক বা কাফির তথা বিধর্মী কোন ব্যক্তি বা দলের সাথে সামাঞ্জস্যপূর্ণ না হয়। যদি কোন কাফের বা ফাসিকের সাথে সাদৃশ্য রেখে চুল রাখা হয় তাহলে তা জায়েজ হবে না।
{সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-৪১৮৫,৪১৮৩,৪০৩১}
والله أعلم بالصواب