ফরজ গোসল দেরিতে করলে রোজার কোনো ক্ষতি হয় না।তবে অপবিত্র অবস্থায় বেশি সময় থাকা সমীচীন নয়।এতে রহমতের ফেরেশতাদের কষ্ট হয়।
কুলি করতে গিয়ে সামান্য পরিমাণ পানিও যদি অনিচ্ছাস্বত্তে পেটে চলে যায়,তবে রোজা ভেঙ্গে যাবে।তবে এক্ষেত্রে শুধু কাযা করলেই হবে।
নাকের নরম অংশ পর্যন্ত পানি পৌঁছানো আবশ্যক নয়।এক তিল পরিমাণ পানিও যদি নাক থেকে খাদ্য নালি হয়ে পেটে চলে যায়,তবে রোজা ভেঙ্গে যাবে।
والله أعلم بالصواب