নসব নির্ধারণ এর ক্ষেত্রে পিতা এবং মাতা উভয়ের দিক দিয়ে বংশ সাব্যস্ত হবে নাকি শুধু পিতার দিক দিয়ে বংশ সাব্যস্ত হয়? উদাহরণ: যদি কেউ মাতার দিক দিয়ে আওলাদে রাসূল (সা:) হয় তাকে কি আওলাদে রাসূল বলা যাবে? রেফারেন্স সহ উত্তর দেওয়ার অনুরোধ রইলো।
কোনো এক প্রাপ্তবয়স্ক ৪০+ মহিলা, তিনি একজন সরকারি হাসপাতালের ডাক্তার। বর্তমানে ইসলামের প্রতিটা হুকুম সম্পর্কে জানা এবং শেখার চেষ্টা করতেছে । দ্বীন সম্পর্কে যতটুকু জানতেছেন ততটুকুই আমল করার চেষ্টা করতেছেন। তিনি অন্তর থেকেই সুদকে ঘৃণা করে এবং সুদ সংশ্লিষ্ট সকল আনুষঙ্গিক কাজ থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করেন। তার স্বামীও একজন উচ্চপদস্থ ডাক্তার। কিন্তু তিনি ইসলামের হুকুম সম্পর্কে তেমন গুরুত্বারোপ করেন না, উক্ত মহিলা তার স্বামীকে অনেক বোঝানোর চেষ্টা করলেও তিনি সুদ সংশ্লিষ্ট কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকেন না। এক্ষেত্রে উল্লেখিত মহিলা যদি তার স্বামীর থেকে তাঁর নিজস্ব খরচ গ্রহণ না করে নিজের উপার্জিত টাকা দিয়ে নিজেই চলার চেষ্টা করে, সে ক্ষেত্রে ইসলামের কোন বিধি নিষেধ আছে কিনা?
আজ ভুলে সামান্য আলু খেয়ে ফেলেছি, এতে আমার রোজা নষ্ট হবে কি? কাযা রাখা লাগবে কি?
নামাজে যদি ইমাম কোন আয়াত ভুলে যান বা ভুল পড়েন তাহলে পিছন থেকে সঠিক টা বলে দিতে হবে নাকি আলহামদুলিল্লাহ/সুবহানাল্লাহ বলে লুকমা দিতে হবে?
৪রাকাত নামাজে ২রাকাতে ভুল করে সালাম ফিরিয়ে ফেললে বাকি ২রাকাতের জন্য করনীয় কি?
চাঁদের মাসয়ালা নিয়ে হানাফি মাযহাবের ভালো একটা বই প্রেফার করুন। কারো কাছে ছবি থাকলেও দিতে পারেন।
রমজানকে রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের মাস বলা হয়, এটা কি ঠিক? সনদসহ হাদীসের মান উল্লেখ করলে উপকৃত হতাম?
আল্লামা শফি র. جواهد الفقه গ্রন্থে কদমবুচির আলোচনার শেষ পর্যায়ে ফিকহের একটা উসুল বলেছেন — কোন মুস্তাহাব আমলের মধ্যে যদি মুনকারাত প্রবেশ করিয়া যায়, তাহলে ওই মুস্তাহাব আমল পরিত্যাগ করা ওয়াজিব। বর্তমানে আমাদের মাঝে প্রচলিত কদমবুচি ও মিলাদ কিয়াম নিয়ে এই কথার উপর আলোচনা কেমন হবে? ফিকহি কিতাবের রেফারেন্স ও ইমামদের মতসহ জানতে চাচ্ছি।
দুই বা তিন তলা মাসজিদে ইমামের বরাবর ওপরে ছাদ কি ফাঁকা রাখতে হবে? যদিও সাউন্ড সিস্টেমের ব্যবস্থা আছে? জানালে কৃতজ্ঞ থাকবো।
একজন ইমাম সাহেব বলছেন । তারাবির নামাজ পড়ে বিতিরের নামাজের আগে হালকি নফল পড়লে বিতির হবে না। এটা কতটুকু সত্য জানতে চাই।